Moi et ma femme en train de baiser, vidéo xx
643,641 100%
Moi et ma femme en train de baiser, vidéo xx Ma femme sexy profite pleinement de la vidéo de baise S’il vous plaît. Aimez et partagez Pour plus de vidéo, abonnez-vous à notre chaîne
il y a 5 mois
Commentaires
9
Veuillez vous connecter ou vous inscrire pour publier des commentaires
১) পিরিয়ডের সময় মহিলাদের দেহে নানারকম হরমোনের তারতম্য দেখা দেয়। এই সময় সব মহিলাই যৌন মিলনে আগ্রহী হন। অবিবাহিতদের ইচ্ছে বিবাহিতদের থেকে অনেকটাই বেশি হয়।এই সময় যৌন ইচ্ছে প্রবল হয় বলে তা দমিয়ে রাখা একেবারেই উচিত নয়। আপনার পার্টনার যদি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন, সেক্স করতেই পারেন। এতে অন্তত শরীরে ডোপামিন ও অক্সিটোসিনের মতো ‘হ্যাপি হরমোন’-এর মাত্রা বাড়বে। খিটেখিটে মেজাজ বা মুড সুইংও হবে না। লিঙ্গ ঢুকানোর সময় সামান্য একটু লাগলেও লাগতে পারে কিন্তু একটু পরেই অস্বাভাবিক রকম ভালো লাগবে। রক্তরসে মিলে একাকার হয়ে পাল্টে যাবে সেক্স করার অনুভূতি। এক কথায় বলতে পারি এক্কেবারে অন্যরকম লাগবে। এই অনুভূতি কাউকে বলে বোঝানোর মত নয়। একমাত্র মেয়েদের পিরিয়ড যে সময় করলেই এই অনুভূতি পেতে পারবেন। যত বেশি রক্ত থাকবে ততটাই অনুভূতি প্রবল হবে। দরকার না হলেও সেক্স টাইম বাড়ানোর জন্য ছেলেদের ক্ষেত্রে "ভায়াগ্রা মেয়েদের 'পিঙ্ক ট্যাবলেট' খেয়ে করলে তো ২৫-৩০ মিনিট ধরে এনজয় করা যায়।
২) যৌন মিলনে লিপ্ত হলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। জরায়ুতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। পেলভিক পেশীগুলি সংকুচিত হয়। এতে পিরিয়ডের সময় হওয়া তলপেটের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। এতেও কিন্তু শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে অর্থাৎ, পিরিয়ডের ক্র্যাম্প কমাতে প্রত্যেকেরই এই সময় সেক্স করা উচিৎ। চিৎ হয়ে শুয়ে করলেই বেশি ভালো লাগবে।
৩) পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে বদ রক্ত ও জরায়ুর আস্তরণ দ্রুত শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। আপনার যদি ৭ দিন ধরে পিরিয়ড চলে, সেক্ষেত্রে ৫ দিনেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঋতুস্রাব। নিচে একটা তোয়ালে বিছিয়ে করবেন - কেননা নাহলে রক্ত বিছানার চাদরে মাখামাখি হয়ে যাবে। অদ্ভুত একটা ফচ ফচ আওয়াজে ঘর ভরে যাবে। উদ্ভট একটা গন্ধ তৈরি হবে। আশা করি দুজনের কারোরই খারাপ লাগবে না। আমাদের অন্তত লাগেনি।
৪) সেক্সের সময় অনেকেই ভ্যাজাইনায় ব্যথা অনুভব করে। এই সমস্যা এড়াতে চাইলে এবং যৌন মিলন উপভোগ করলে পিরিয়ডের সময় সেক্স করুন। এই সময় সেক্স করলে আলাদা করে আর লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহার করার দরকার নেই। এই সময় পেনিট্রেশন হলে কম ব্যথা লাগে। শুধু ছেলেদের লিঙ্গের চামড়াটা সরিয়ে ভ্যাজাইনার মুখে একটু ব্লাড মাখিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে নিলেই হলো। বাকি কাজ যে করা সে করবে। ভ্যাজাইনার ভেতরের অনুভূতিটা একেবারে অন্যরকম লাগে। খুব সহজেই অর্গাজম এসে যায়। তাও একবার নয় দু - তিনবার অর্গাজম এসে যায় আমার।
৫) অনেকেই মনে করেন, পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ধারণা কিন্তু এটা একদম ভুল ধারণা। সবার ডিম্বস্ফোটন চক্র সমান হয় না। পিরিয়ডের সময় ডিমগুলো প্রজনন স্বাস্থ্য থেকে বেরিয়ে যায়। এই সময় একটু হলেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই সময় কন্ডোম ছাড়া সেক্স করতে বিন্দুমাত্র কোনো অসুবিধা নেই। ভিতরে যতখুশি বীর্য ঢাললেও বাচ্চা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না। ছেলেরা যতোকক্ষণ টানতে পারে যায় সেটাই ভালো । পিরিয়ডের সময়কার রক্ত ছেলেদের লিঙ্গর আগাটাকে কিছু সময়ের জন্য অসাড় করে দেয় । এইজন্য ছেলেদের মাল দেরি করে বেরায়। কন্ডোম পরে করা আর বিনা কন্ডোমে করা এই দুটো আকাশ পাতাল তফাৎ। পিরিয়ডের সময় কন্ডোম ছাড়া করার মজা পেয়ে গেলে পরে ছেলেদের কন্ডোম পরার ইচ্ছেটাই চলে যাবে। মেয়েরাও ওই কটা দিন না করিয়ে ছাড়বে না। যেভাবেই হোক টাইম বের করে নেবে। যাদের ৫-৭ মিনিটে মাল বেরিয়ে যায় তারাও অনায়াসে মিনিট ১৫ করতে পারবেই পারবে। ছেলেরা নিজের লিঙ্গে এবং ভ্যাজাইনার চ
২) যৌন মিলনে লিপ্ত হলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। জরায়ুতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। পেলভিক পেশীগুলি সংকুচিত হয়। এতে পিরিয়ডের সময় হওয়া তলপেটের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। এতেও কিন্তু শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে অর্থাৎ, পিরিয়ডের ক্র্যাম্প কমাতে প্রত্যেকেরই এই সময় সেক্স করা উচিৎ। চিৎ হয়ে শুয়ে করলেই বেশি ভালো লাগবে।
৩) পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে বদ রক্ত ও জরায়ুর আস্তরণ দ্রুত শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। আপনার যদি ৭ দিন ধরে পিরিয়ড চলে, সেক্ষেত্রে ৫ দিনেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঋতুস্রাব। নিচে একটা তোয়ালে বিছিয়ে করবেন - কেননা নাহলে রক্ত বিছানার চাদরে মাখামাখি হয়ে যাবে। অদ্ভুত একটা ফচ ফচ আওয়াজে ঘর ভরে যাবে। উদ্ভট একটা গন্ধ তৈরি হবে। আশা করি দুজনের কারোরই খারাপ লাগবে না। আমাদের অন্তত লাগেনি।
৪) সেক্সের সময় অনেকেই ভ্যাজাইনায় ব্যথা অনুভব করে। এই সমস্যা এড়াতে চাইলে এবং যৌন মিলন উপভোগ করলে পিরিয়ডের সময় সেক্স করুন। এই সময় সেক্স করলে আলাদা করে আর লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহার করার দরকার নেই। এই সময় পেনিট্রেশন হলে কম ব্যথা লাগে। শুধু ছেলেদের লিঙ্গের চামড়াটা সরিয়ে ভ্যাজাইনার মুখে একটু ব্লাড মাখিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে নিলেই হলো। বাকি কাজ যে করা সে করবে। ভ্যাজাইনার ভেতরের অনুভূতিটা একেবারে অন্যরকম লাগে। খুব সহজেই অর্গাজম এসে যায়। তাও একবার নয় দু - তিনবার অর্গাজম এসে যায় আমার।
৫) অনেকেই মনে করেন, পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ধারণা কিন্তু এটা একদম ভুল ধারণা। সবার ডিম্বস্ফোটন চক্র সমান হয় না। পিরিয়ডের সময় ডিমগুলো প্রজনন স্বাস্থ্য থেকে বেরিয়ে যায়। এই সময় একটু হলেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই সময় কন্ডোম ছাড়া সেক্স করতে বিন্দুমাত্র কোনো অসুবিধা নেই। ভিতরে যতখুশি বীর্য ঢাললেও বাচ্চা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না। ছেলেরা যতোকক্ষণ টানতে পারে যায় সেটাই ভালো । পিরিয়ডের সময়কার রক্ত ছেলেদের লিঙ্গর আগাটাকে কিছু সময়ের জন্য অসাড় করে দেয় । এইজন্য ছেলেদের মাল দেরি করে বেরায়। কন্ডোম পরে করা আর বিনা কন্ডোমে করা এই দুটো আকাশ পাতাল তফাৎ। পিরিয়ডের সময় কন্ডোম ছাড়া করার মজা পেয়ে গেলে পরে ছেলেদের কন্ডোম পরার ইচ্ছেটাই চলে যাবে। মেয়েরাও ওই কটা দিন না করিয়ে ছাড়বে না। যেভাবেই হোক টাইম বের করে নেবে। যাদের ৫-৭ মিনিটে মাল বেরিয়ে যায় তারাও অনায়াসে মিনিট ১৫ করতে পারবেই পারবে। ছেলেরা নিজের লিঙ্গে এবং ভ্যাজাইনার চ
Répondre